এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

শিউলী -৪

আমি উঠে গেলাম মেঝে থেকে, বাথরুমে গিয়ে মুখ ধুয়ে মুখ মুছে নিলাম। শিউলী এখনো সেই একই জায়গায় দাড়ায়া আছে, আমি বললাম
- আরে বোকা এতে লজ্জা পাওয়ার কি আছে, মেয়ে মানুষ হয়ে পুরুষ পোলার মত মজা খাইলা, এখন বুইঝা নাও পোলারা কেন পয়সা দিয়া হইলেও মাইয়া ভাড়া করে
আমি একটা ছেড়া ন্যাকড়া এনে মেঝেটা পা দিয়ে মুছে ফেললাম। শিউলিকে টেনে বসালাম সোফায়
- এর আগে এমন হয় নাই?
শিউলি না সুচক মাথা নাড়ল
- এর আগে এরকম আনন্দ পাও নাই?
শিউলি নিরুত্তর দেখে মুখটা টেনে ধরে আবার জিগ্যাসা করলাম
- কি, এরকম মজা লও নাই এর আগে?
- না
- তাইলে এইবার আমারে পয়সা দাও
শুনে শিউলি মুচকি হেসে ফেললো,
- যা আছে নিয়া যান
মনে মনে ভাবলাম নিবো না মানে, পুরাটাই খাবো আজকে। মাগীর সাথে পীড়িত করতে গিয়া ধোনটা এর মধ্যে নেমে গেছে, বেশ কিছুক্ষন অপেক্ষা করতে হবে। আমি বললাম আমার কোলে এসে বসো
- ব্যাথা পাইবেন, আমার ওজন আছে
- হ, তোমার ওজনে ব্যাথা পাবো, তাইলে তো পুরুষ মানুষ থিকা আমার নাম কাটা দরকার

কোলে নিয়ে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলাম। ঘাড়ে আর কানে চুমু কামড় দুইটাই চলতে থাকলো। এমন সময় শিউলি ঘুরে গিয়ে আমার কোলে মুখোমুখি বসল, এক মুহুর্ত আমার দিকে তাকিয়ে জড়িয়ে ধরল শক্ত করে। এই প্রথম শিউলি নিজের উতসাহে কিছু করতে দেখলাম। আমার দেখাদেখি সেও আমার গলায় সত্যিকার কামড় দিল একদম দাত বসিয়ে। আমি ব্যথায় শব্দ করে উঠে বললাম আরে, এইভাবে কামড় দেয় নাকি। মিনিট পাচেক কামড়াকামড়ির পর শিউলি নিজে থেকেই কামিজটা খুলে ফেললো। ভেতরে আরেকটা পাতলা গেঞ্জি। আমি বললাম ওটাও খুলে ফেলো
- আপনে খোলেন আগে
- ওকে, কোনো সমস্যা নাই, আমি জামা খুলে খালি গা হয়ে নিলাম
শিউলি গেঞ্জি খুলতেই তার কবুতর সাইজের দুধ দুটো দেখতে পেলাম। গাঢ় খয়েরি রঙের বোটা। আমি খুব আস্তে এক হাত রাখলাম একটা দুধের ওপর। ভীষন নরম, পাছার মাংসের চেয়ে অনেক নরম। বোটাটা হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করতেই শক্ত হয়ে গেলো। শিউলি বললো
- খাইয়া দেখেন
- খাবো?
- হ
আর দেরী না করে মুখে পুরলাম, নোনতা স্বাদ প্রথমে, কোনো দুধ বের হচ্ছিলো না, তাও মনের সুখে টানলাম, শিউলী আমার মাথায় হাত বুলিয়ে যাচ্ছিলো।দুই দুধেই পালা করে চোষাচুষি করলাম। কোনো এক অজানা কারনে ধোনটা নেতিয়ে পড়ে গিয়েছিলো, ভোদা মারার আগে নরম নুনু বের করা উচিত হবে না। মনে পড়ল কনডমও তো কিনি নাই। শিউলিকে বললাম আমার একটু নিচে যেতে হবে। তাড়াতাড়ি শার্ট টা পড়ে মোড়ের ফার্মেসিতে গেলাম। কনডম কিনলে না আবার সন্দেহ করে। কি করি ভাবতে ভাবতে বলেই ফেললাম কনডম দেন তো এক প্যাকেট। যা থাকে কপালে। কিনেই পকেটে পুরে বের হয়ে আসতেছি, মনে হলো একটা থ্রি এক্স ভিডিও নিলে কেমন হয়। নিলাম টু এক্স ভিসিডি।

বাসায় এসে দেখি শিউলি জামা কাপড় পড়ে বসে আছে। (চলবে)

1 টি মন্তব্য: