সৎমার ভোদা

আমার মা মারা যাওয়ার পর বাবা আবার বিয়ে করলেন, তখন আমার বয়স ১৬ বছর। স্কুল ফাইনাল পরীক্ষা দেবো সেই বছর, তাই বেশ পড়াশোনা চলছিলো তবে সেই সময় এর জন্য একটু বাধা হলো মানসিক বিড়ম্বনার জন্য... আমি একদম চাই নি বাড়িতে কেউ নুতন আসুক, তবে সবার অনুরোধে বাবা বিয়ে করলেন কারন বাড়িতে রান্না বান্না বা ঘরের ছতিছন্ন অবস্থার সুরাহা করার কেউ ছিলো না। বাবার বয়স তখন প্রায় ৪৫, নুতন মা বাবার থেকে অনেক ছোটো ২৩-২৪ বয়স হবে। গায়ের রং একটূ ময়লার দিকে হলেও চেহারা বেশ সুঠাম, বেশ মাদকতা আছে মুখে...বেশ সেক্সী। ঢল ঢলে চেহারা, স্তনযুগল বেশ বড় ও সুঠাম, দাঁতগুলি কুন্দফুলের মতো হাসলে যৌবন যেন আরো প্রকট হতো। আমার সৎ মায়ের বাপের বাড়ির লোকের বেশ গরীব থাকায় ওরা আমার বাবার মত বেশ পয়সাওয়ালা ও ব্যাবসাদার লোকের হাতে মেয়ের দোজবরে হলেও বিয়ে দিতে রাজী হয়েছিলো।
অবিভাবক বিহীন ছেলেদের যা হয়, অথাৎ আমি বেশ বখাটে হয়ে গিয়েছিলাম আমি ওই বয়সেই। তবে স্মৃতিশক্তি থাকায় পড়াশোনায় খারাপ ছিলাম না, বদ হলেও এর জন্য পাড়াতে ও স্কুলে আমাকে ভালো বাসতো সকলে।
প্রথম প্রথম আমার সৎ মাকে ভাল না লাগলেও উনি আমাকে ভালো চোখেই দেখতেন মনে হয়েছিলো। যাই হোক আমি ও নিয়ে আর তেমন মাথা ঘামাই নি, কারন রেজাল্ট ভালো করতে হবে আমাকে। স্কুল ফাইনাল পরীক্ষায় আমি প্রথম বিভাগে পাশ করলাম, কলেজে ভর্তি হয়ে আবার পড়াশোনায় মন দিলাম, সৎ মা আমাকে বেশ ভালো করেই খাওয়া দাওয়া করাতেন ও যত্ন আত্তি করতেন। এখানে বলে রাখি বাবার আমি একমাত্র ছেলে, নুতন মায়ের বছর দুই বিয়ের পর পার হলেও কোনো অজানা কারণে তার গর্ভবতী হওয়ার চিহ্ন দেখি নাই...
বাবার ব্যাবসা ঢাকাতে ছিলো এবং বেশ বাড়বাড়ন্ত, প্রথম প্রথম তার নুতন মায়ের প্রতি মজে থাকলেও এখন তেমন একটা আকর্ষন দেখি না। এখন তার ব্যাবসা অন্তপ্রাণ...কি করে আরো ব্যাবসা বাড়ানো যায় তাই নিয়ে উনি অস্থির, আবার ঠিক করেছেন ঢাকার বাইরেও একটা তার শাখা খুলবেন।
যাই হোক এই ভাবেই আরো বছর খানেক আমাদের এইভাবেই কেটে গেলো...বাবার ঢাকার বাইরে যে শাখা খুলেছিলেন, সেটিও বেশ ভালো চলছিলো, তাই মাঝে মাঝেই বাবাকে ঢাকার বাইরে যেতে হতে লাগলো। তবে তিনি রাত্রিতেই বাড়ি সাধারণত ফিরে আসতেন, কারণ আমার সৎ মা এত বড় বাড়ীতে রাত্রিতে একা থাকতে ভয় পেতেন। আমি বাড়ীর দোতালায় একটি ঘরে নিজের পড়াশোনা, টিভি ও গান শোনা নিয়েই ব্যস্ত থাকতাম।